সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: বন্দরে নাসিক ২৩ নং ওয়াডের্র আওয়ামীলীগের কার্যালয় ভাংচুর ও ককটেল বিস্ফোরন মামলায় বন্দর থানা যুবদল নেতা মো. রাসেল ও আলমগীরকে গ্ৰেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তু ও সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম সজল।
এক বিবৃতিতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তু ও সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম সজল গ্রেপ্তার বন্দর থানা যুবদল নেতা মো. রাসেল ও আলমগীরের নিঃশর্তর মুক্তি দাবি জানিয়েছে। তারা বলে মামলা হামলা দিয়ে যুবদলের নেতা কর্মীদেরকে রাজপথ থেকে দমানো যাবে না। সকল মামলা হামলা মোকাবেলা করে ইনশাল্লাহ আগামী ১০ই ডিসেম্বরের ঢাকার বিভাগের গণসমাবেশকে সফল করা হবে।
এছাড়াও বন্দর থানা যুবদলের পক্ষ থেকেও তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বন্দর যুবদল নেতা হারুন-অর-রশিদ, শহীদুল্লাহ মুকুল, পারভেজ খান, কামরুল হাসান রনি, নবী হোসেন নবু, খান বাবু, জোনায়েদ মোল্লা, হাবিবুর রহমান মাসুদ, মো. হাকিম, মোক্তার, মো. স্বপন প্রধান ,আলমগীর, পিংকী, সজীব, নাজমুল,শাহিন শিকদার ,মো. স্বপন, রহমান, মো. নিজাম,নিপু, মো. সোহেল, মো. সাগর, মো. মাসুম, মো.শরীফ, সুজন, আমজাদ, সাইদুল, আরমান, জুয়েল, সুহেল মাহাবুল আলম, আঃ রহমান, সৈকত হাসান, আরমান, এম.এইচ এলিন, রাসেল বেপারী, শফি, মো. রহিম, শুক্কুর মাহমুদ, শাহাবুদ্দিন, বাতেন প্রধান, মো. কামাল, নিজাম মিয়া,নাসির, আখতার।
গত শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বন্দরে অভিযান চালিয়ে মো. রাসেল ও আলমগীরকে গ্রেপ্তার করেন বন্দর থানা পুলিশ । পরে রবিবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়। বন্দর থানা মামলা নং ২৬(১১)২২।
উল্লেখ্য, গত ১৮ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও মহানগর বিএনপি নেতা আতাউর রহমান মুকুলের নেতৃত্বে বন্দর থানা বিএনপি সাংগঠনিক সম্পদক নূর মোহাম্মদ পনেছ, মহানগর বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান দুলাল, বন্দর থানা যুবদল নেতা নাজমুল হক রানা, কাজী আনিছসহ ২৪ জন এজাহারভূক্ত আসামী ও আরো অজ্ঞাত নামা ২৫/৩০ জন বিএনপি নেতাকর্মী একজোট হয়ে ধারালো ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহানগর বিএনপি নেতা আতাউর রহমান মুকুলের হুকুমে উল্লেখিত এজাহারভ’ক্ত আসামীরা বন্দরে নবীগঞ্জ কিলেরমোড় এলাকায় আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে কার্যালয়ে আসভাবপত্র ভাংচুর করে । ওই সময় হামলাকারিদের থামাতে গিয়ে ছাত্রলীগ কর্মী সোহেল ও কাউছার মারাত্মক ভাবে আহত হয়। হামলাকারিরা এক পর্যায়ে আসভাবপত্র ভাংচুর করে দেড় লাখ টাকা ক্ষতি সাধনসহ কার্যালয়ে টেবিলের ড্রয়ারে থাকা ব্যবসায়ী কাজের নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ৩টি মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়।
এই মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে নূর মোহাম্মদ পনেছসহ আরো ৪ নেতাকর্মী উচ্চ আদালত থেকে জামিন লাভ করেছে।