নারায়ণগঞ্জের কন্ঠ: ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিনকে জবাই করে হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে এবং অস্ত্র উদ্ধার সহ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারেরের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দল।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
ফতুল্লা থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদকারের সভাপতিত্বে ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাগর সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাহবুবুর রহমান।
আরো বক্তব্য রাখেন ফতুল্লা থানা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুল খালেক টিপু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান বাবু, থানা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক শাহ আলম পাটোয়ারি, সদস্য সচিব আল আমিন, ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জি এম আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন, যুগ্ম আহ্বায়ক মামুন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি জুয়েল আরমান প্রমূখ।
মানববন্ধনে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টার সময় বেঁধে দিয়ে বলেন, সেদিন মাদক-সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ মিছিলে ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিনের উপর আওয়ামী চিহ্নিত সন্ত্রাসী ওলা মাসুদ, আক্তার ও সুমনের নেতৃত্বে যে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়েছিল, সেগুলো এখনো উদ্ধার ও এসব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করেনি প্রশাসন। আমি নারায়ণগঞ্জ জেলা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে চিহ্নিত এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য ৪৮ ঘন্টা সময় দিচ্ছি। যদি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার বা তাদের গ্রেপ্তার করা না হয় তাহলে রবিনের রক্তের প্রতিশোধ নিতে আরো বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করবে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল।
ফতুল্লা থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমীন সিদকার বলেন, ফতুল্লায় বিগত সরকারের আমলে শামীম ওসমান ও শাহ্ নিজামের ক্যাডার ওলা মাসুদ, আক্তার, সুমনরা সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে। তাদের চাঁদাবাজি ও দখলবাজিতে মানুষ ছিল অতিষ্ট। এসব সন্ত্রাসীরা এখনো এলাকায় নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। মানুষ তাদের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। এসব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার না করতে পারলে ফতুল্লায় শান্তি ফিরে আসবে না।
থানা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুল খালেক টিপু বলেন, জাকির হোসেন রবিনকে সেদিন জবাই করে হত্যা চেষ্টাকারী যুবলীগ ক্যাডার ওলা মাসুদ, আক্তার ও সুমনকে গ্রেপ্তার ও তাদের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে প্রশাসনকে।
জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি জুয়েল আরমান বলেন, সেদিন রবিনকে আল্লাহ নিজ হাতে বাঁচিয়েছেন। যুবলীগ ক্যাডার আক্তার, রবিন ও ওলা মাসুদরা ফতুল্লায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। তাদের অত্যাচার বিগত আমলেও চলেছে, এখনো অঅব্যাহত আছে। আমরা এই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাই প্রশাসনের প্রতি।
ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন বলেন, আমাদের শান্তি মিছলে শামীম ওসমানের প্রেতাত্মারা অতর্কিত হামলা চালায়। তাদের হামলায় জাকির হোসেন রবিন ভাই মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। আমরা আমার ভাইয়ের রক্তের বিচার চাই।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গডফাদার শামীম ওসমানের দোসর ওলা মাসুদ, যুবলীগ ক্যাডার আক্তার ও মাসুমের নেতৃত্বে সেদিন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিনের উপর ন্যাক্কার জনক হামলা চালানো হয়। সন্ত্রাসীরা সেদিন রবিনকে ধরে তাদের বাড়িতে নিয়ে জবাই করে হত্যার উদ্দেশ্যে ছুরি চালায়। এ সময় কর্মীরা গিয়ে জাকির হোসেন রবিনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। রবিনের উপর যারা হামলা করেছে তারা চিহ্নিত আওয়ামী ক্যাডার। তাদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করছি।
ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিনকে জবাই করে হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে এবং অস্ত্র উদ্ধার সহ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারেরের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দল।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
ফতুল্লা থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদকারের সভাপতিত্বে ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাগর সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাহবুবুর রহমান।
আরো বক্তব্য রাখেন ফতুল্লা থানা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুল খালেক টিপু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান বাবু, থানা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক শাহ আলম পাটোয়ারি, সদস্য সচিব আল আমিন, ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জি এম আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন, যুগ্ম আহ্বায়ক মামুন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি জুয়েল আরমান প্রমূখ।
মানববন্ধনে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টার সময় বেঁধে দিয়ে বলেন, সেদিন মাদক-সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ মিছিলে ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিনের উপর আওয়ামী চিহ্নিত সন্ত্রাসী ওলা মাসুদ, আক্তার ও সুমনের নেতৃত্বে যে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়েছিল, সেগুলো এখনো উদ্ধার ও এসব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করেনি প্রশাসন। আমি নারায়ণগঞ্জ জেলা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে চিহ্নিত এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য ৪৮ ঘন্টা সময় দিচ্ছি। যদি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার বা তাদের গ্রেপ্তার করা না হয় তাহলে রবিনের রক্তের প্রতিশোধ নিতে আরো বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করবে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল।
ফতুল্লা থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমীন সিদকার বলেন, ফতুল্লায় বিগত সরকারের আমলে শামীম ওসমান ও শাহ্ নিজামের ক্যাডার ওলা মাসুদ, আক্তার, সুমনরা সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে। তাদের চাঁদাবাজি ও দখলবাজিতে মানুষ ছিল অতিষ্ট। এসব সন্ত্রাসীরা এখনো এলাকায় নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। মানুষ তাদের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। এসব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার না করতে পারলে ফতুল্লায় শান্তি ফিরে আসবে না।
থানা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুল খালেক টিপু বলেন, জাকির হোসেন রবিনকে সেদিন জবাই করে হত্যা চেষ্টাকারী যুবলীগ ক্যাডার ওলা মাসুদ, আক্তার ও সুমনকে গ্রেপ্তার ও তাদের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে প্রশাসনকে।
জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি জুয়েল আরমান বলেন, সেদিন রবিনকে আল্লাহ নিজ হাতে বাঁচিয়েছেন। যুবলীগ ক্যাডার আক্তার, রবিন ও ওলা মাসুদরা ফতুল্লায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। তাদের অত্যাচার বিগত আমলেও চলেছে, এখনো অঅব্যাহত আছে। আমরা এই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাই প্রশাসনের প্রতি।
ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন বলেন, আমাদের শান্তি মিছলে শামীম ওসমানের প্রেতাত্মারা অতর্কিত হামলা চালায়। তাদের হামলায় জাকির হোসেন রবিন ভাই মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। আমরা আমার ভাইয়ের রক্তের বিচার চাই।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গডফাদার শামীম ওসমানের দোসর ওলা মাসুদ, যুবলীগ ক্যাডার আক্তার ও মাসুমের নেতৃত্বে সেদিন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন রবিনের উপর ন্যাক্কার জনক হামলা চালানো হয়। সন্ত্রাসীরা সেদিন রবিনকে ধরে তাদের বাড়িতে নিয়ে জবাই করে হত্যার উদ্দেশ্যে ছুরি চালায়। এ সময় কর্মীরা গিয়ে জাকির হোসেন রবিনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। রবিনের উপর যারা হামলা করেছে তারা চিহ্নিত আওয়ামী ক্যাডার। তাদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করছি।