নারায়ণগঞ্জের কন্ঠ: বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ তার বিরুদ্ধে দুদক কতৃক দায়ের করা আত্মসাত মামলা সম্পর্কে ফেইসবুকে লাইভে এসে পৌনে চার মিনিটের খোলামেলা কথা বলেন। তিনি সকলের অবগতির জন্য বলেন, এ মামলাটি আমারজন্য আশীর্বাদ ও আল্লাহর অশেষ রহমত সরুপ। ৫ বছর ধরে এ বিষয়টা চলমান।
আমার সাবেক সচিব ইউসুফ মূলত এই টাকাটা আত্মসাতকারী আমি নিজে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করি। মামলাটি ৪ বছরধরে চলমান। ইউসুফ ২ বছর ফেরারী হয়ে পলাতক ছিল। করেকমাস আগে গ্রেফতায় হয় এবং ২০/২৫ দিন জেলখাটার পর সে জামিনে আছে। আমার দায়েরকরা মামলাটির অনেকটা ট্রু কপি হচ্ছে এই দুদকের মামলা। এই মামলায় যে তথ্য এবং অনুসন্ধানী রিপোর্ট করা হয়েছে এখানে প্রকৃত অপরাধী কে সেই অপরাধী বের হয়ে আসবে। আমি যেহেতু এই চেয়ারটাওনকরী ইউনিয়ন পরিষদের সমস্ত দায়ভার আমার উপর ন্যস্ত থাকে।
আত্মসাতকারী সঠিকভাবে সনাক্ত এবং এই টাকাটা উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আমার উপরে এসে এ দায় বর্তায়। সে হিসেবে আমাকে এ মামলার আসামী করা হয়েছে।আমি বিশ্বাসকরি ইনশাল্লাহ এই মামলার মাধ্যমেই বের হয়ে আসবে অরজিনাল আত্মসাতকারী কে? আমি যদি মরেও যাই আপনারা এই মামলার মাধ্যমে জানতে পারবেন মূলত কে আত্মসাত করেছে, কে এই জাল জালিয়াতীর সাথে জড়িত। আমি দোয়া চাই,আমি জীবিত থাকাবস্থায় এই টাকার সত্যিকার আত্মসাতকারী কে এটা রায়ের মাধ্যমে আপনাদের জানাতে পারি আল্লাহ যেনো আমাকে সে তৌফিকদান করেন।