বিশেষ প্রতিনিধি:
মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল বলেন, জনপ্রতিনিধিরা যে কোন দলেরই হউক না কেন তারা সরকারী সভা-সমাবেশে যেতে পারে। কারো প্ররোচনায় পরে দলের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য একটি পক্ষ অপপ্রচার চালাচ্ছে। আপনারা কারও পাতানো জ্বালে পা দিবেন না। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র উদ্ধারের আন্দোলনে বাধা সৃষ্টি করার জন্য কুচক্রী মহল তৃনমূলের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চাইছে। সোমবার (৫ নভেম্বর) বাদ আছর মিশনপাড়াস্থ সোনারগাঁ ভবনে যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ফখরুল ইসলাম মজনুর সভাপতিত্বে এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সহ-সভাপতি আতাউর রহমান মুকুল, হাজী নুরুউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শওকত হাসেম শকু, কোষাধক্ষ হান্নান সরকার, মহানগর বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান বাবু, সুলতান আহম্মেদ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু।
এ সময় এটিএম কামাল আরও বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সৈনিকরা কখনই দলের সাথে বৈঈমানী করে না। যাদের কর্মকান্ড নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে তারা সব সময় দলের প্রয়োজনে প্রস্তুত আছে আগামী সেটা আবারও প্রমান হবে। নিদর্লীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, সংসদ ভেঙ্গে দেয়া, রাজনৈতিক ময়দানের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি সহ ৭ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যে জনসভার ডাক দিয়েছে সেটা সফল না করে আমরা ঘরে ফিরবো না। সেই জনসভাকে সফল করার জন্য আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যোগদান করতে হবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু, মহানগর বিএনপি নেতা বরকত উল্লাহ বুলু, এড. মেহেবুব আরিফুল শিমু, তরিকুল ইসলাম বুলবুল, আনিছ মিয়া, যুবদল নেতা মোস্তাফিজুর রহমান পাবেল, নাছির আহম্মেদ, মুকুল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন, মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু, আব্দুর রশিদ হাওলাদার, মহানগর ওলামা দলের নেতা হাফেজ শিব্বির আহম্মেদ।
এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম মৃত্যুতে কাল ব্যচ পরিধান করেন। সেই সাথে তার রুহের মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।