ডেস্ক রিপোর্ট:
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘বিএনপি ইতোমধ্যেই আসন্ন নির্বাচনে তাদের পরাজয় বুঝতে পেরেছে। ফলে, তারা যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটাতে অথবা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালাতে পারে।’
নির্বাচনকালীন সময়ে বিএনপির সন্ত্রাসের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বিএনপি ইতিমধ্যে পাঁচজন আওয়ামী লীগ নেতাকে হত্যা, ১৪১জনকে আহত করেছে, আওয়ামী লীগের ১৭০টি নির্বাচনী কার্যালয় ও বসতবাড়িতে হামলা এবং ৫৪টি জায়গায় বোমা হামলা চালিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা তাঁর দলের নেতা-কর্মীদেরকে বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা না দেওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, বরং তাদের (বিএনপি) নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারি বাহিনীকে অবহিত করুন।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই সকল রাজনৈতিকদল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। এটা তাদের অধিকার এবং জনগণ তাদের পছন্দ অনুযায়ী ভোট দিবেন। তাই আমরা চাই সকল রাজনৈতিকদল অবাধে ও সাবলীলভাবে তাদের নির্বাচনী প্রচারণা করুক।
বাংলাদেশের জনগণ তাঁর দলের (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) পক্ষে রায় দিবে বলে দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির বিজয় নিশ্চিত করতে জনগণ ‘নৌকা’ প্রতীকে ভোট দিবেন।
ভিডিও কনফারেন্সের প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট জেলার জনগণের কাছে প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন এবং ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তাদেরকে বিজয়ী করতে জনগণের প্রতি আহবান জানান।